All the cantonments of Bangladesh Army and its location were discussed in detail. Cantonments of Bangladesh Army । Bangladesh Army Job News
বাংলাদেশ সেনাবহিনীর সেনানিবাস সমূহ :
এর বিস্তারিত তথ্য : আলীকদম সেনানিবাস বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার আলীকদম উপজেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস। এখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৯৭ পদাতিক ব্রিগেড, পদাতিক ব্যাটালিয়ন ৩৯ বীর এবং আলীকদম সেনা জোন এর সদরদপ্তর অবস্থিত।
এটি পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় অবস্থিত অনেকগুলো সেনানিবাসের অন্যতম। এই সেনানিবাসস্থ ইউনিটগুলো কক্সবাজারের রামু সেনানিবাসস্থ ১০ম পদাতিক ডিভিশন (বাংলাদেশ) কমান্ডের অধীন। আলীকদম সেনানিবাসের জোন কমান্ডার হিসাবে দায়িত্বরত আছেন লে. কর্নেল মজনুর রহমান, পিএসসি এবং ৯৭ পদাতিক ব্রিগেড এর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মনিরুল ইসলাম আকন্দ, পিএসসি।
বান্দরবান সেনানিবাস :
বান্দরবান সেনানিবাস বাংলাদেশের বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস।এখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬৯ পদাতিক ব্রিগেড এবং বান্দরবান সেনা রিজিয়নের সদরদপ্তর অবস্থিত।
এটি পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় অবস্থিত ৬টি সেনানিবাসের অন্যতম। বান্দরবান সেনানিবাসস্থ শীর্ষ সেনা কর্মকর্তা তথা ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার হিসাবে দায়িত্বরত আছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খন্দকার মোঃ শহিদুল ইমরান,এএফডব্লিউসি,পিএসসি।
সংগঠন :
৬৯ ইনফেন্ট্রি ব্রিগেড
১২তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
১৮তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
২৯তম ইনফেন্ট্রি রেজিমেন্ট
৭ম ফিল্ড এ্যাম্বুলেন্স
১০৩তম ব্রিগেড সিগন্যাল কোম্পানী
এসএসডি, বান্দরবান
ওএসপি -৩
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ
অন্যান্য প্রতিষ্ঠান
নীলগিরি বেকারি
নীলাম্বরী
মেঘদূত গার্ডেন ক্যাফে
চট্টগ্রাম সেনানিবাস :
চট্টগ্রাম সেনানিবাস বায়েজিদ বোস্তামির কাছেই অবস্থিত একটি সেনানিবাস।
১৯৬৫ সালের ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে লাহোরের নিকটে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট (চট্টগ্রাম সেনানিবাসভিত্তিক) দ্বারা দখলকৃত একটি ভারতীয় ট্যাংক সেনানিবাসটিতে প্রদর্শিত অবস্থায় আছে।১৯৮১ সালের ৩০শে মে চট্টগ্রাম সেনানিবাসের কতিপয় অফিসার অভ্যুত্থান সংঘটিত করে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে। বেইস কমান্ডার জেনারেল আবুল মঞ্জুরকেও এই অভ্যুত্থানে জড়িত থাকার ঘটনায় অভিযুক্ত করা হয়। তাকেও ১৯৮১ সালের ২রা জুন হত্যা করা হয়।
প্রতিষ্ঠান:
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সি এম এইচ)
অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ:
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট হাই স্কুল
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল
বায়েজিদ বোস্তামি ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়
কুমিল্লা সেনানিবাস, কুমিল্লা:
কুমিল্লা সেনানিবাস বাংলাদেশের কুমিল্লা শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি সেনানিবাস
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর এই এলাকার উপর সামরিক চেইন বজায় রাখার জন্য ব্রিটিশ ক্রাউন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী এটা ব্যবহার করে।বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেনানিবাস কুমিল্লার ময়নামতিতে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রথম ক্যান্টনমেন্ট। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বহু অস্ত্র এখানে রক্ষিত ছিল। এখানে রয়েছে ইংরেজ কবরস্থান। যা ইংরেজ আমলে স্থাপিত হয়।
ইউনিট :
৩৩তম পদাতিক ডিভিশন
৪৪তম পদাতিক ব্রিগেড
৩৩তম আর্টিলারি ব্রিগেড
১০১ পদাতিক ব্রিগেড
স্কুল অফ মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স (এসএমআই)
এরিয়া সদর, কুমিল্লা অঞ্চল
স্টেশন সদর দফতর, কুমিল্লা
৫ সিগন্যাল ব্যাটালিয়ন
স্ট্যাটিক সিগন্যাল কোম্পানি, কুমিল্লা অঞ্চল
৩৩ এমপি, কুমিল্লা অঞ্চল
অর্ডিন্যান্স ডেপু
৬ অশ্বারোহী
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, কুমিল্লা
ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালক উচ্চ বিদ্যালয়
ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট কলেজ
আর্মি মেডিকেল কলেজ
আর্মি নার্সিং ইনস্টিটিউট
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা (BAIUST)
ঢাকা সেনানিবাস:
ঢাকা সেনানিবাস বাংলাদেশের ঢাকা শহরে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি সেনানিবাস।এখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর অবস্থিত। এছাড়াও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদর দপ্তর এই সেনানিবাসে অবস্থিত। সেনানিবাসটি ঢাকা মহানগরীর উত্তর-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত।
ইউনিট :
৬ষ্ঠ বিমান প্রতিরক্ষা গোলন্দাজ ব্রিগেড
সেনা সদরদপ্তর
বিমান সদরদপ্তর
১৪তম স্বাধীন প্রকৌশলী ব্রিগেড
৮৬ তম স্বাধীন সংকেত ব্রিগেড
সেনা নিরাপত্তা ইউনিট
বিএএফ ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু
বিএএফ ঘাঁটি বাশার
বানৌজা হাজী মহসিন
প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই)-এর সদর দপ্তর
ডিজিএফআই ঢাকা ডিটেক্টমেন্ট
৪৬তম স্বাধীন পদাতিক ব্রিগেড
লজিস্টিক এরিয়া কমান্ড সদর দপ্তর
২৪তম ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড
স্বাধীন রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্ট
অ্যাডহক আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ
স্টেশন কমান্ড সদর দপ্তর
সেন্ট্রাল অর্ডানেন্স ডিপো
সেন্ট্রাল মেকানিক্যাল ট্রান্সপোর্ট ডিপো
আন্তঃবাহিনী নির্বাচন পর্ষদ (আইএসএসবি)
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)
ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদ
ঢাকা সেনানিবাস রেলওয়ে স্টেশন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ
দীঘিনালা সেনানিবাস, খাগড়াছড়ি:
দীঘিনালা সেনানিবাস হচ্ছে দীঘিনালা উপজেলা,খাগড়াছড়ি জেলায় অবস্থিত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের সেনারা এখানে বসবাস করে।
পার্বত্য চট্রগ্রাম অঞ্চলের পাচঁটি সেনানিবাসের মধ্যে এটি একটি। এই সেনানিবাস জোনের কমান্ডার হচ্ছেন লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মোহাম্মদ লোকমান আলী।
হালিশহর সেনানিবাস, ছত্তগ্রাম :
জাহানাবাদ সেনানিবাস, খুলনা :
জাহাঙ্গীরাবাদ সেনানিবাস, বগুড়া :
জাহাঙ্গীরাবাদ সেনানিবাস হচ্ছে বগুড়া জেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস এবং এটি বগুড়া জেলার শহরের বাইপাস সড়কের নিকটে অবস্থিত। এটি বগুড়া সেনানিবাসের ১১ পদাতিক ডিভিশন।
জালালাবাদ সেনানিবাস, সিলেট :
যমুনা সেনানিবাস, টাঙ্গাইল:
যমুনা সেনানিবাস (আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস নামে পরিচিত) টাঙ্গাইল জেলার ভূঞাপুর উপজেলার বঙ্গবন্ধু সেতুর কাছাকাছি অবস্থিত একটি সামরিক সেনানিবাস। বঙ্গবন্ধু সেতুর নাম অনুসারে সেনানিবাসটির নামকরণ করা হয়। এটি সেতুর সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়, কারণ সেতুটি বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও উত্তরবঙ্গের মধ্যে যোগাযোগের জন্য নির্মিত মহাসড়ককে সংযুক্ত করার মূল মাধ্যম।
ইউনিট :
৯৮তম যুগ্ম ব্রিগেড
যশোর সেনানিবাস :
যশোর সেনানিবাস বাংলাদেশের যশোর শহরে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি সেনানিবাস। এখানে ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের সদরদপ্তর অবস্থিত।
বর্তমান
কমান্ডার মেজর জেনারেল হুমায়ূন কবির, বিজিবিএম, পিবিজিএম, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি (২০২০)
কাপ্তাই সেনানিবাস , রাঙামাটি :
রাঙ্গামাটি সেনানিবাস হচ্ছে রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩০৫ পদাতিক ব্রিগ্রেডের সেনারা এখানে কর্মরত আছেন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাচঁটি সেনানিবাসের মধ্যে এটি একটি।
খাগড়াছড়ি সেনানিবাস :
খাগড়াছড়ি সেনানিবাস হচ্ছে খাগড়াছড়ি জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি সেনানিবাস।[১] বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২০৩ পদাতিক ব্রিগ্রেডের সেনারা এখনে বাস করে। এটি ২৪তম পদাতিক ডিভিশনের একটি অংশ। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাচঁটি সেনানিবাসের মধ্যে এটি একটি।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ।
খোলাহাটি সেনানিবাস, দিনাজপুর:
বীর উত্তম শহীদ মাহবুব সেনানিবাস (যা খোলাহাটি সেনানিবাস বা পার্বতীপুর সেনানিবাস নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে অবস্থিত একটি সামরিক সেনানিবাস।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
পার্বতীপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দিনাজপুর
ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়
মাঝিড়া সেনানিবাস, বগুড়া:
বগুড়া সেনানিবাস বাংলাদেশের বগুড়া শহরে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি সেনানিবাস। এটি স্থানীয়ভাবে মাঝিড়া সেনানিবাস বা মাঝিড়া ক্যান্টনমেন্ট নামেও পরিচিত। বগুড়া সেনানিবাস বগুড়া শহর থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়া নামক ইউনিয়নে অবস্থিত।
প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো :
এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বগুড়া এরিয়া সদর দফতর এবং ১১ পদাতিক ডিভিশনের প্রধান সদর দফতর। এই সেনানিবাসের ভিতরে মোট ৩৬টি ইউনিট আছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মর কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল এবং নন-কমিশন্ড অফিসারস একাডেমী (এনসিওএ) এখানেই অবস্থিত।
স্কুল ও কলেজ :
সেনানিবাসে কর্মরত সেনাসদস্যদের সন্তান-সন্ততি ও পোষ্যদের যুগোপযোগী শিক্ষা প্রদানের জন্য অন্যান্য সেনানিবাসের মতো বগুড়া সেনানিবাসে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ রয়েছে। বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে অন্যতম।
মিরপুর সেনানিবাস :
মিরপুর সেনানিবাস বাংলাদেশের রাজধানি ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি আবাসিক ঘাটি।এটির পাশেই মিরপুর ডি,ও,এইচ,এস অবস্থিত।
স্থাপনা :
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ বাংলাদেশ
ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ (বাংলাদেশ)
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি
ময়মনসিংহ সেনানিবাস :
ময়মনসিংহ সেনানিবাস এক সময় ছিল ১৯ পদাতিক ডিভিশনের সদর দপ্তর। এটি এখন আর্মি ট্রেনিং এন্ড ডকট্রিন কমান্ড-এর সদর দপ্তর।এখানে রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মি ট্রেনিং এন্ড ডকট্রিন কমান্ড-এর সদর দপ্তর, যুদ্ধ দল এবং সব প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান।
পদ্মা সেনানিবাস, মাদারীপুর :
পদ্মা সেনানিবাস মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুর জেলায় পদ্মা সেতুর কাছাকাছি অবস্থিত একটি নির্মানাধীন সামরিক সেনানিবাস। পদ্মা সেতুর নাম অনুসারে সেনানিবাসটির নামকরণ করা হয়। এটি সেতুর সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কারণ এটি বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চল ও দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে যোগাযোগের জন্য মহাসড়কের সংযোগের মূল সংযোগ।
স্থাপনা
৯৯তম কম্পোজিট ব্রিগেড
১x যান্ত্রিক পদাতিক ব্যাটালিয়ন
১x আকাশ প্রতিরক্ষা গোলান্দাজ (আআর্টিলারি) রেজিমেন্ট
১x রিভারাইন ইঞ্জিনিয়ার্স ব্যাটালিয়ন
পোস্তগোলা সেনানিবাস:
পোস্তগোলা সেনানিবাস বাংলাদেশের ঢাকা শহরে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি সেনানিবাস
কাদিরাবাদ সেনানিবাস, নাটোর :
কাদিরাবাদ সেনানিবাস রাজশাহী বিভাগের নাটোর জেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস।
ইতিহাস:
কাদিরাবাদ সেনানিবাসের নামকরণ করা হয়েছে লেফটেন্যান্ট কর্নেল আব্দুল কাদিরের নামে যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ-এর সময়ে শহীদ হন। তাকে একটি অজানা স্থানের গণকবরের মধ্যে সমাহিত করা হয়েছিল। তার পুত্র নাদিম কাদির কুমিল্লার কবর আবিষ্কার করেন এবং সেপ্টেম্বর ২০১১ সালে কাদিরাবাদ সেনানিবাসে তাকে পুনঃসমাহিত করা হয়।
ইউনিট :
৫ম ইঞ্জিনিয়ারিং ক্রপ্স
ইঞ্জিনিয়ার সেন্টার এন্ড স্কুল অফ মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিএসএমই)
স্টেশন সদর, কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট
ইসিএসএমই প্রশিক্ষণ ব্যাটালিয়ন
প্রতিষ্ঠান :
কাদিরবাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল।
রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস, গাজীপুর:
রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার রাজেন্দ্রপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি আবাসিক ঘাটি।
প্রতিষ্ঠান :
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল
অর্ডন্যান্স সেন্টার এন্ড স্কুল
রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ
কেন্দ্রীয় অ্যাম্বুনিশন ডিপো
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সমর্থন অপারেশন ট্রেনিং (বিপসট)[১]
৯০২ কেন্দ্রীয় ওয়ার্কশপ ইএমই
স্টেশন সদর, রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস
রাজশাহী সেনানিবাস :
রাজশাহী সেনানিবাস বাংলাদেশের রাজশাহী শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি সেনানিবাস।
স্থাপনা :
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টার
১ প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন
বিআইআরসি প্রশিক্ষণ ব্যাটালিয়ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ
রামু সেনানিবাস, কক্সবাজার :
রামু সেনানিবাস কক্সবাজারের রামু উপজেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস। এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশনের সদর দপ্তর। সেনানিবাসটির আয়তন ১৭৮৮.৯৮ একর।
ইতিহাস :
২৪ পদাতিক ডিভিশন রামুতে প্রতিষ্ঠা করা হলেও এর কোন যথাযথ অবকাঠামো ছিল না। তাই সরকার এটিকে সংষ্কার করে এটিকে পূর্ণ একটি সেনানিবাসে উন্নীত করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯ এপ্রিল ২০১৪ তে একটি নতুন সেনানিবাস তৈরীর অনুমোদন দেন। ২২ এপ্রিল ২০১৪ সালে সেনাবাহিনীকে রামুতে অবস্থিত ১৭৮৮.৯৮ একর সরকারি বনভূমি এবং পাহাড়ি জায়গা বরাদ্দ দেয়া হয় সেনানিবাস গঠনের জন্য। এরমধ্যে ১,১৮০ একর রাজারকূলে, ২৬৪.৫৫ একর কুনিয়াপালাংয়ে এবং ৩৪৪.৫৫ একর উমাখালী মৌজায়।
২৮ অক্টোবর ২০১৪ সালে রামুতে ১০ম পদাতিক ডিভিশন প্রতিষ্ঠা করা। ১ মার্চ ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন গঠিত ১০ম পদাতিক ডিভিশনের জন্য নির্মিত রামু সেনানিবাস উদ্ধোধন করেন। একই সাথে দশম পদাতিক ডিভিশনের অধীনে নতুন গঠিত দশম আর্টিলারি ব্রিগেড, ৯৭ ইনফ্যান্ট্রি ব্রিগেড, ২৩ ফিল্ড রেজিমন্টে আর্টিলারি, ৬০ ইস্টিবেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ৩৬ ইনফ্যান্টি রেজিমেন্ট উদ্বোধন করা হয় এবং এ সকল ইউনিটের পতাকা উত্তোলন করা হয়।
৯ মার্চ ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও একটি বিগ্রেড সহ সাতটি ইউনিট উদ্ধোধন করেন। একই সাথে সেনানিবাসের “বীর স্মরণী সড়ক”, দশ পদাতিক ডিভিশনের “অজেয়” স্মৃতিস্তম্ভ , বীরাঙ্গন মাল্টিপারপাস শেড, মাতামুহুরি কম্পোজিট ব্যারাক উদ্বোধন করা হয় ও চারটি এস এম ব্যারাকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ সালে আরো ৭টি ইউনিটের পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং "শেকড়" দশদিগন্ত জাদুঘরের উদ্ধোধন করা হয়। ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আরো ৪টি ইউনিটের পতাকা উত্তোলন করা হয়। বর্তমানে রামু সেনানিবাসে মোট ইউনিটের সংখ্যা ২৪টি।
স্থাপনা :
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গঠন
সেনানিবাসটি দশম পদাতিক ডিভিশন, দুটি পদাতিক ব্রিগেড, একটি আর্টিলারি ব্রিগেড এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অন্যান্য বিভিন্ন ইউনিটের নিবাস। দশম পদাতিক বিভাগের প্রথম জেনারেল অফিসার কমান্ডিং হলেন মেজর জেনারেল আতাউর হাকিম সরোয়ার হাসান। ৬৫ তম পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মইনুদ্দিন মাহমুদ চৌধুরী।
রাঙ্গামাটি সেনানিবাস :
রাঙ্গামাটি সেনানিবাস হচ্ছে রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩০৫ পদাতিক ব্রিগ্রেডের সেনারা এখানে কর্মরত আছেন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাচঁটি সেনানিবাসের মধ্যে এটি একটি।
রংপুর সেনানিবাস :
রংপুর সেনানিবাস বাংলাদেশের রংপুর শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি সেনানিবাস। এখানে ৬৬ পদাতিক ডিভিশনের সদরদপ্তর অবস্থিত।
বর্তমান
কমান্ডার মেজর জেনারেল মোঃ নজরুল ইসলাম, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, জি
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে ভূমিকা রাখে।
ইউনিট:
৬৬ গোলন্দাজ ব্রিগেড
৭২ পদাতিক ব্রিগেড
অঞ্চলের সদর দপ্তর
স্টেশন সদর দপ্তর
স্টাটিক সিগনাল কোম্পানি
২২২ পদাতিক ব্রিগেড
১৬ পদাতিক ব্রিগেড
প্রতিষ্ঠানসমূহ
রংপুর ক্যাডেট কলেজ।
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, রংপুর।
রংপুর গল্ফ ক্লাব
দি মিলিনিয়াম স্টার্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রংপুর।
রংপুর আর্মি মেডিকেল কলেজ।
Bir Uttam Shaheed Mahbub Senanibas
ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালিকা বিদ্যালয়।
প্রয়াস স্কুল।
শাশ্বত বাংলা মুক্তিযুদ্ধ সামরিক জাদুঘর
লালমনিরহাট সেনানিবাস:
সৈয়দপুর সেনানিবাস, নীলফামারী :
সৈয়দপুর সেনানিবাস বাংলাদেশের সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি অন্যতম প্রাচীন সেনানিবাস। এখানে ২২২ পদাতিক ব্রিগেড এর সদরদপ্তর অবস্থিত।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, সৈয়দপুর;
বাংলাদেশ আর্মি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সৈয়দপুর;
সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাই স্কুল।
সাভার সেনানিবাস :
সাভার সেনানিবাস বাংলাদেশের ঢাকা জেলার অন্তর্গত সাভার উপজেলার আশুলিয়া থানায় অবস্থিত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একটি আবাসিক ঘাটি।সাভার গল্ফ ক্লাবটি এই সেনানিবাসের মধ্যে অবস্থিত।
প্রশিক্ষণ কেন্দ্র :
সাভার স্মল আর্মস ফায়ারিং রেঞ্জ
ফর্মেশন ড্রাইভিং ট্র্যাক (সাঁজোয়া কর্প এবং সামরিক ড্রাইভার জন্য প্রশিক্ষণ সুবিধা)
ট্রাস্ট টেকনিকাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট
পরিচালিত প্রতিষ্ঠান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ
জিরাবো ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ
সাভার ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালক উচ্চ বিদ্যালয়
সাভার ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
মর্নিং গ্লোরি স্কুল
প্রয়াস স্কুল
আর্মি ইনস্টিউশন অফ বিসনেস এডমিনেসট্রেশন
শহীদ সালাহউদ্দীন সেনানিবাস, ঘাটাইল :
শহীদ সালাহউদ্দিন সেনানিবাস ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায় অবস্থিত একটি সেনানিবাস।
ইতিহাস :
২০০৯ইং সালের ৯ই নভেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চীফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) ঘাটাইল ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে রিকোয়েলস রাইফেলের (গুলি ছোঁড়ার সময়ে পিছন দিকে বিশেষ ধাক্কা মারে না) প্রথম গোলাবারুদ নিক্ষেপ/অগ্নিসংযোগ প্রত্যক্ষ করেন। ২০১৪ ইং সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি তারিখে একটি শেল বিস্ফোরণে দুই সেনা সৈন্য এবং বর্ডার গার্ডের তিনজন সৈনিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মারা যান। ২০১৪ইং সালের ২8 আগস্ট, পরিত্যক্ত একটি শেল নিয়ে খেলার সময় বিস্ফোরণে তিনটি শিশু আহত হয়। ২০১৬ইং সালের ৫ নভেম্বর থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত ক্যান্টনমেন্টে সন্ত্রাসবাদ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে যৌথ সামরিক কসরত অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৬ সালে এই সেনানিবাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তীরন্ধাজি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
শেখ হাসিনা সেনানিবাস, লেবুখালী,পটুয়াখালী :
শেখ হাসিনা সেনানিবাস হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৭ম পদাতিক ডিভিশন কার্যালয়ে অবস্থিত একটি পরিকল্পনাধীন সেনানিবাস।এটি পটুয়াখালীর লেবুখালীতে অবস্থিত। এই সেনানিবাস এলাকা ১৫৩২ একর জুড়ে বিস্তৃত। বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই প্রকল্পটি ২০২১ সালের জুন নাগাদ শেষ হবে।
শেখ হাসিনা সেনানিবাস :
সক্রিয় ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ - বর্তমান
দেশ বাংলাদেশ
শাখা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
ধরন সেনানিবাস
নীতিবাক্য সমরে আমরা শান্তিতে আমরা সর্বত্র আমরা দেশের তরে
রং কালো, সবুজ
কুচকাত্তয়াজ নতুনের গান
মাস্কট আড়াআড়ি তরবারি
বার্ষিকী সশস্ত্র বাহিনী দিবস
কমান্ডার
বর্তমান
কমান্ডার মেজর জেনারেল রাশেদ আমিন, এনডিসি, পিএসসি
ইতিহাস :
"শেখ হাসিনা সেনানিবাস" বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে আধুনিকায়নের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা "ফোর্সেস গোল ২০৩০"-এর অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে এই প্রকল্পের সবুজ সংকেত দেন।তিনি সর্বপ্রথম ১৬ই জানুয়ারী ২০১৫ সালে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি শীতকালীন মহড়ায় এটির ঘোষণা দেন।
১৪ নভেম্বর ২০১৭ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি "শেখ হাসিনা সেনানিবাসের প্রতিষ্ঠা, বরিশাল" নামক প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। এই সেনানিবাস স্থাপনে ব্যয় ধরা হয় প্রায় ১,৬৯৯ কোটি টাকা।
৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সেনানিবাসের উদ্বোধন করেন।
0 Comments